Tuesday, 18 March 2025

JLPT

JLPT

JLPT🇯🇵🇯🇵 (Japanese Language Proficiency Test) পরীক্ষার নাম্বার বিভাজন ও পাস মার্ক

JLPT-এর ৫টি লেভেল রয়েছে: N5, N4, N3, N2, N1। প্রতিটি লেভেলের নম্বর বিভাজন এবং পাস মার্ক নিচে দেওয়া হলো—

নাম্বার বিভাজন:

JLPT পরীক্ষায় তিনটি প্রধান বিভাগ থাকে (N4 ও N5-তে দুটি বিভাগ থাকে)। প্রতিটি বিভাগের জন্য নির্দিষ্ট সর্বোচ্চ নম্বর নির্ধারিত থাকে।

পাস মার্ক:

প্রতিটি JLPT লেভেলের মোট নম্বরের একটি ন্যূনতম পাস নম্বর এবং প্রতিটি বিভাগের জন্য সর্বনিম্ন কাট-অফ নম্বর রয়েছে।

বিশেষ বিষয়:

  • যদি মোট নম্বর পাস মার্কের বেশি হয় কিন্তু কোনো একটি বিভাগে ১৯-এর কম নম্বর আসে, তাহলে পরীক্ষায় ফেল (Fail) গণ্য হবে।
  • JLPT-তে নেতিবাচক মার্কিং (Negative Marking) নেই, তাই অনুমান করেও উত্তর দেওয়া যায়।

তুমি কোন লেভেলের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছ?

Wednesday, 5 March 2025

Bangladesh Revolutions Party: শান্তি, সংস্কার, ন্যায় ও উন্নতির পথে এক নতুন যাত্রা

Bangladesh Revolutions Party: শান্তি, সংস্কার, ন্যায় ও উন্নতির পথে এক নতুন যাত্রা

বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে এক নতুন দিগন্তের সূচনা করতে, আমরা গঠন করেছি Bangladesh Revolutions Party (BRP)—একটি দল যা শান্তি, সংস্কার, ন্যায়বিচার এবং উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে।

আমাদের দর্শন ও লক্ষ্য

BRP বিশ্বাস করে যে সুষ্ঠু গণতন্ত্র, সামাজিক ন্যায়বিচার এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিই একটি উন্নত বাংলাদেশের মূল ভিত্তি। আমাদের লক্ষ্য হলো—

শান্তি প্রতিষ্ঠা: সহিংসতা ও রাজনৈতিক অস্থিরতার পরিবর্তে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধান করা।
সংস্কার: প্রশাসনিক ও অর্থনৈতিক কাঠামোতে যুগোপযোগী সংস্কার আনা, যাতে দুর্নীতি কমে এবং স্বচ্ছতা বৃদ্ধি পায়।
ন্যায়বিচার: বিচার ব্যবস্থার স্বাধীনতা নিশ্চিত করা এবং সব নাগরিকের জন্য সমান আইনি সুবিধা প্রদান।
উন্নয়ন: শিক্ষাব্যবস্থা, স্বাস্থ্যসেবা, প্রযুক্তি ও কর্মসংস্থান খাতে উন্নয়ন ঘটানো, যাতে বাংলাদেশ আত্মনির্ভরশীল হতে পারে।

কেন Bangladesh Revolutions Party?

আমরা কেবল একটি রাজনৈতিক দল নই, বরং এটি একটি গণআন্দোলন, যেখানে জনগণের চাহিদা ও অধিকারকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়। আমাদের দলে কোনো বিশেষ শ্রেণি বা গোষ্ঠীর আধিপত্য থাকবে না; বরং সাধারণ মানুষই হবে এর চালিকাশক্তি। আমরা চাই এমন একটি বাংলাদেশ, যেখানে প্রতিটি নাগরিক শান্তিপূর্ণ, মর্যাদাপূর্ণ এবং উন্নত জীবনযাপন করতে পারবে।

আপনিও হতে পারেন পরিবর্তনের অংশ!

আপনি যদি বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে চান, তবে এখনই আমাদের সঙ্গে যুক্ত হন। আপনার মতামত, চিন্তা ও কর্মশক্তিই আমাদের এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা। Bangladesh Revolutions Party-এর হাত ধরে আসুন, আমরা একসঙ্গে গড়ে তুলি একটি ন্যায়সংগত, উন্নত এবং শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ।

শান্তি, সংস্কার, ন্যায় ও উন্নতি—এটাই আমাদের অঙ্গীকার!

দলটির প্রতিষ্ঠাতা 

মো: সুমন মাহমুদ 

Monday, 24 February 2025

 রায়পুরায় নারী উদ্যোক্তাদের ভাতার চেক বিতরণ ও অভিজ্ঞতা বিনিময় কর্মশালা অনুষ্ঠিত


 


নিজস্ব প্রতিবেদক: নরসিংদীর রায়পুরায় নারী উদ্যোক্তাদের অর্থনৈতিক সক্ষমতা বৃদ্ধি ও দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে জাতীয় মহিলা সংস্থার আওতাধীন “তৃণমূল পর্যায়ে অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে নারী উদ্যোক্তাদের বিকাশ সাধন প্রকল্প” এর অধীনে ভাতার চেক বিতরণ ও অভিজ্ঞতা বিনিময় কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের এই কর্মসূচির আওতায় প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ৩০০ জন নারী উদ্যোক্তার মাঝে প্রায় ৩০ লক্ষ টাকার ভাতার চেক বিতরণ করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রায়পুরা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. মাসুদ রানা। এছাড়া, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন—

✅ উপজেলা সমাজসেবা অফিসার: খলিলুর রহমান সরকার
✅ বিয়াম ল্যাবরেটরি স্কুলের অধ্যক্ষ: মো. রফিকুল ইসলাম
✅ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ফিল্ড সুপারভাইজার: মিজানুর রহমান

অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন মোহাম্মদ সুমন মাহমুদ, প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা, “তৃণমূল পর্যায়ে অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে নারী উদ্যোক্তাদের বিকাশ সাধন প্রকল্প”।

নারী উদ্যোক্তাদের সাফল্যের গল্প

কর্মশালায় অংশ নেওয়া উদ্যোক্তারা তাদের প্রশিক্ষণ ও বাস্তব অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেন। তারা জানান, ফ্যাশন ডিজাইন, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট, ক্যাটারিং, বিউটিফিকেশন ও বিজনেস ম্যানেজমেন্ট-এর ওপর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে তারা স্বাবলম্বী হয়ে উঠছেন।

অনেকে বলেন, এই প্রশিক্ষণ ও আর্থিক সহায়তা তাদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করছে, যা তাদের ব্যবসায়িক সাফল্যের পথে এগিয়ে যেতে সহায়তা করছে।

নারী ক্ষমতায়নের নতুন দিগন্ত

সংশ্লিষ্টদের মতে, এই ধরনের প্রশিক্ষণ ও অর্থায়ন নারী উদ্যোক্তাদের আত্মনির্ভরশীল করে তুলবে এবং স্থানীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে।

Wednesday, 18 December 2024

বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির দুই পক্ষের কর্মসূচি: ১৪৪ ধারা জারি, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে

 

:


বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির দুই পক্ষের কর্মসূচি: ১৪৪ ধারা জারি, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে স্থানীয় বিএনপির দুই পক্ষের একসাথে একই স্থানে কর্মসূচি আয়োজনের চেষ্টা, এবং এর ফলে অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কায় উপজেলা প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করেছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত বাঞ্ছারামপুর পৌর এলাকায় এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহা. আবুল মুনসুর গতকাল রাত সোয়া ১০টায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নিষেধাজ্ঞার আওতায় আসছে পৌর এলাকা
এদিন সকালে বাঞ্ছারামপুর সরকারি এসএম পাইলট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে বিএনপির দুটি পৃথক পক্ষের সমাবেশের ঘোষণা ছিল। এক পক্ষ উপজেলা ও পৌর বিএনপির সম্মেলনের আয়োজন করতে চেয়েছিল, অন্যদিকে অন্য পক্ষ একই সময়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা আয়োজনের প্রস্তুতি নিচ্ছিল।

তবে, প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো পক্ষকেই সম্মেলন বা সভা আয়োজনের অনুমতি দেওয়া হয়নি। উভয় পক্ষ একই স্থানে ও সময়ে সমাবেশ করলে এলাকার সাধারণ জনগণের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে এবং আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে।

১৪৪ ধারা: জনসমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
বাঞ্ছারামপুর পৌর এলাকার সরকারি এসএম মডেল পাইলট উচ্চবিদ্যালয় মাঠ এবং এর আশপাশের জায়গায় চারজনের বেশি লোকের জমায়েত নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কোনো ব্যক্তি বা সংগঠনকে সভা, সমাবেশ, মিছিল, বা বিক্ষোভের আয়োজনের অনুমতি দেওয়া হবে না।

সংঘর্ষের সম্ভাবনা: রাজনৈতিক উত্তেজনা
বিএনপির স্থানীয় নেতাদের মতে, সম্মেলনে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী উপস্থিত থাকার কথা ছিল। তবে সোমবার বেলা দেড়টার দিকে উপজেলা সদরের মাতুরবাড়ি মোড় থেকে বিএনপির একাংশের নেতা-কর্মীরা সম্মেলন বাতিলের দাবিতে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন।

মিছিলটি উপজেলার প্রতাপগঞ্জ বাজারে পৌঁছালে, বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়। একে অপরের দিকে ইটপাটকেল ও কাচের বোতল নিক্ষেপ করা হয়, এবং পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে বিএনপির অন্তত ৫০ জন নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন।

নিরাপত্তা ব্যবস্থা
পুলিশ ও উপজেলা প্রশাসন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ১৪৪ ধারা জারির পাশাপাশি এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছে। রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে প্রতিপক্ষের যেকোনো ধরনের কর্মসূচি প্রতিহত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অপর পক্ষ।


বাঞ্ছারামপুর উপজেলা সম্পর্কে জানুন

 


 

বাঞ্ছারামপুর উপজেলা বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার একটি প্রশাসনিক এলাকা।

অবস্থান ও আয়তন

বাঞ্ছারামপুর উপজেলার আয়তন ১৮৭.৩১ বর্গ কিলোমিটার (৪৬,২৮৫ একর)।[] এ উপজেলার উত্তরে নরসিংদী জেলার নরসিংদী সদর উপজেলা, দক্ষিণে তিতাস নদীকুমিল্লা জেলার হোমনা উপজেলা, পূর্বে নবীনগর উপজেলাকুমিল্লা জেলার মুরাদনগর উপজেলা, পশ্চিমে মেঘনা নদী, নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াইহাজার উপজেলানরসিংদী জেলার নরসিংদী সদর উপজেলা

ইতিহাস

১৯১২ সালে এখানে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপিত হয় এবং ১৯২০ সালে ৭টি ইউনিয়ন নিয়ে এটি একটি পূর্ণাঙ্গ থানায় এবং পরবর্তীতে ১৩টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত হয় বাঞ্ছারামপুর উপজেলা।

নামকরণ

জনশ্রুতি আছে, ঢাকার তৎকালীন জমিদার রূপলাল বাবুর একজন বিশ্বস্ত রায়ত বাঞ্ছারাম দাস বর্তমান উপজেলা সদরে বাস করতেন। তার আচার-ব্যবহার এবং কাজকর্মের বিশ্বস্ততা ও আনুগত্যের প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে তার নামে এই অঞ্চলের নামকরণ করা হয় বাঞ্ছারামপুর।

প্রশাসনিক এলাকা

বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ১৩টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম বাঞ্ছারামপুর থানার আওতাধীন।

পৌরসভা:
ইউনিয়নসমূহ:

জনসংখ্যার উপাত্ত

২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী বাঞ্ছারামপুর উপজেলার মোট জনসংখ্যা ২,৯৮,৪৩০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,৩৯,১১৮ জন এবং মহিলা ১,৫৯,৩১২ জন। মোট পরিবার ৫৯,৬৯৯টি।[] জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ১,৫৯৩ জন।[]

শিক্ষা ব্যবস্থা

বাংলাদেশের আদমশুমারি ও গৃহগণনা-২০২২ ইং সালের আদমশুমারি অনুযায়ী বাঞ্ছারামপুর উপজেলার সাক্ষরতার হার ১১৮.৫%।[] এখানে রয়েছেঃ

  • প্রাথমিক বিদ্যালয় - ১১৯টি;
  • কলেজ / মহাবিদ্যালয় - ৭টি;
  • উচ্চ বিদ্যালয় - ২১টি;
  • মাদ্রাসা - ৮টি।

উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান:

  • বাঞ্ছারামপুর সরকারি কলেজ (১৯৭৩),
  • শাহ - রাহাত আলী কলেজ (১৯৯৫),
  • সুজন দুলু কলেজ(২০০৬)
  • ড. রওশন আলম কলেজ
  • ক্যাপ্টেন তাজুল ইসলাম ডিগ্রী কলেজ
  • নজরুল ইসলাম কলেজ
  • বাঞ্ছারামপুর টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ (১৯৮০),
  • বাহেরচর ক্যাপ্টেন এ.বি তাজুল ইসলাম কলেজ।
  • আলহাজ্ব নুরুল ইসলাম কলেজ
  • বাঞ্ছারামপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।
  • কৃষি প্রশিক্ষণ ইনিস্টিউট,
  • রূপসদী খোদাই বাড়ি আলিয়া মাদ্রাসা,
  • রূপসদী বৃন্দাবন উচ্চ বিদ্যালয়(১৯১৫),
  • রূপসদী জামিদা মুনসুর আলী উচ্চ বিদ্যালয়
  • উজানচর কে এন উচ্চ বিদ্যালয়,
  • বাহেরচর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়।
  • দরিয়াদৌলত আঃ গণি উচ্চ বিদ্যালয়(১৯৪৯),
  • ধারিয়ারচর উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৪৭),
  • বাঞ্ছারামপুর এস এস পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৪৮),
  • শাহ - রাহাত আলী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৭৩),
  • বাঞ্ছারামপুর বালিকা পাইল উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৭০),
  • বাঞ্ছারামপুর আইডিয়াল টেকনিক্যাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (২০০৬),
  • বাঞ্ছারামপুর সোবহানিয়া ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা (১৯৮১),
  • রাধানগর কালিকাপুর রাহমানিয়া দাখিল মাদ্রাসা (১৯৯৩)।

স্বাস্থ্য

স্বাস্থ্য সেবাদানের জন্য রয়েছে:

  • উপজেলা স্থাস্থ্য কেন্দ্র - ১টি;
  • জন্ম নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র - ১৩টি;
  • ক্লিনিক - টি;
  • স্যাটেলাইট ক্লিনিক - ৫২টি;
  • পশু চিকিৎসা কেন্দ্র - ১টি;
  • দাতব্য চিকিৎসা কেন্দ্র - টি;
  • কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র - ১টি।

কৃষি

এখানকার প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ মানুষ কৃষক।

  • প্রধান ফসলঃ ধান, গম, বিভিন্ন ধরনের সবজি।
  • লুপ্ত বা লুপ্ত প্রায় শস্যাদিঃ কাউন, আউশ ও আমন ধান, পাট ও আড়হর ডাল।
  • প্রধান ফলঃ কলা, কাঁঠাল, আম, জাম, পেঁপে, পেয়ারা, কুল ও তরমুজ।

অর্থনীতি

  • কুটির শিল্প - মৃৎ শিল্প, সূচী-শিল্প।
  • রপ্তানী পণ্য - শাক-সব্জী।

যোগাযোগ ব্যবস্থা

  • সড়ক পথঃ ভাঙা গড়া ;
  • নৌ- পথঃ নটিক্যাল মাইল;
  • রেল পথঃ কিলোমিটার।

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব

উল্লেখযোগ্য স্থান ও স্থাপনা

  • রূপসদী জমিদার বাড়ি
  • উজানচড় জমিদার বাড়ি
  • কাটাখালি রাস্তা/কফিশপ
  • নাসরীন নিকুঞ্জ
  • বৃদ্ধাশ্রম সড়ক
  • শহিদ স্বরণী (চকবাজার মাঠ)
  • বেদে আবাসস্থল (ফায়ারসার্ভিস স্টেশন সংলগ্ন)
  • রূপসদী জমিদার বাড়ি মন্দির
  • কান্দুশাহ্ এর মাজার
  • রাহাত আলী শাহ্ এর মাজার
  • সাতবিলা বিল
  • ওয়াই(Y) সেতু

বিবিধ

এনজিও

ব্রাক, আশা, গ্রামীণ ব্যাংক সক্রিয় এনজিওদের মধ্যে অন্যতম।

হাট-বাজার ও মেলা
  • জীনগঞ্জ বাজার
  • বাঞ্ছারামপুর হাট (প্রতি রবিবার)
  • সোনারামপুর বাজার
  • মরিচাকান্দি বাজার
  • দরিয়াদৌলত বাজার
  • পাহাড়িয়াকান্দি বাজার
  • রূপসদী বাজার
  • মাছিমনগর বাজার
  • উজানচর বাজার
  • ধারিয়ার চর বাজার
  • করিতলা বাজার
  • শেখেরকান্দি বাজার
  • ফরদাবাদ শান্তির বাজার (প্রতি সোমবার)

জনপ্রতিনিধি

সংসদীয় আসন জাতীয় নির্বাচনী এলাকা[] সংসদ সদস্য[][][][][] রাজনৈতিক দল
২৪৮ ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ বাঞ্ছারামপুর উপজেলা এ বি তাজুল ইসলাম বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র


  • "ইউনিয়ন পরিসংখ্যান সংক্রান্ত জাতীয় তথ্য" (পিডিএফ)web.archive.org। Wayback Machine। Archived from the original on ৮ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০১৯

  • "ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার তথ্য উপাত্ত" (পিডিএফ)web.archive.org। Wayback Machine। Archived from the original on ১৩ নভেম্বর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০১৯

  • উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; উপজেলার পপরিসংখ্যান নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি

  • "Election Commission Bangladesh - Home page"www.ecs.org.bd

  • "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (পিডিএফ)ecs.gov.bdবাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯

  • "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮

  • "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮

  • "জয় পেলেন যারা"দৈনিক আমাদের সময়। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮

    1. "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"সমকাল। ২৭ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮

    বহিঃসংযোগ

    Thursday, 1 February 2024

    সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা

     

    বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১ টায় সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আবু নাসির বাবলুর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাকিব আল হাসান। 


    সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমানের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে এ মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মেহেদী রাসেলসহ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সদর উপজেলার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানরা।